সূরা আল হাককাহ

بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ

নিচের ▶ বাটনে ক্লিক করুন

সূরা আল হাককাহ

দয়াময়, পরম দয়ালু আল্লাহ্‌র নামে,

সূরা আল হাককাহ

اَلۡحَـآقَّةُ ۙ‏﴿۱﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১ : সেই অবশ্যম্ভাবী ঘটনা,

সূরা আল হাককাহ

مَا الۡحَـآقَّةُ‌ ۚ‏﴿۲﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২ : কী সেই অবশ্যম্ভাবী ঘটনা?

সূরা আল হাককাহ

وَمَاۤ اَدۡرٰٮكَ مَا الۡحَــآقَّةُ ؕ‏﴿۳﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩ : আর তুমি কি জান সেই অবশ্যম্ভাবী ঘটনা কী?

সূরা আল হাককাহ

كَذَّبَتۡ ثَمُوۡدُ وَعَادٌۢ بِالۡقَارِعَةِ‏﴿۴﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪ : আদ ও সামূদ সম্প্রদায় অস্বীকার করিয়াছিল মহাপ্রলয়।

সূরা আল হাককাহ

فَاَمَّا ثَمُوۡدُ فَاُهۡلِكُوۡا بِالطَّاغِيَةِ‏﴿۵﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৫ : আর সামূদ সম্প্রদায়, উহাদেরকে ধ্বংস করা হইয়াছিল এক প্রলয়ংকর বিপর্যয় দ্বারা।

সূরা আল হাককাহ

وَاَمَّا عَادٌ فَاُهۡلِكُوۡا بِرِيۡحٍ صَرۡصَرٍ عَاتِيَةٍۙ‏﴿۶﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৬ : আর ‘আদ সম্প্রদায়, উহাদেরকে ধ্বংস করা হইয়াছিল এক প্রচণ্ড ঝঞ্ঝাবায়ু দ্বারা,

সূরা আল হাককাহ

سَخَّرَهَا عَلَيۡهِمۡ سَبۡعَ لَيَالٍ وَّثَمٰنِيَةَ اَيَّامٍۙ حُسُوۡمًا ۙ فَتَرَى الۡقَوۡمَ فِيۡهَا صَرۡعٰىۙ كَاَنَّهُمۡ اَعۡجَازُ نَخۡلٍ خَاوِيَةٍ‌ ۚ‏﴿۷﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৭ : যাহা তিনি উহাদের উপর প্রবাহিত করিয়াছিলেন সপ্তরাত্রি ও অষ্টদিবস বিরামহীনভাবে; তখন তুমি উক্ত সম্প্রদায়কে দেখিতে - উহারা সেখানে লুটাইয়া পড়িয়া আছে সারশূন্য খর্জুর কাণ্ডের ন্যায়।

সূরা আল হাককাহ

فَهَلۡ تَرٰى لَهُمۡ مِّنۡۢ بَاقِيَةٍ‏﴿۸﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৮ : অতঃপর উহাদের কাহাকেও তুমি বিদ্যমান দেখিতে পাও কি?

সূরা আল হাককাহ

وَجَآءَ فِرۡعَوۡنُ وَمَنۡ قَبۡلَهٗ وَالۡمُؤۡتَفِكٰتُ بِالۡخَـاطِئَةِ‌ۚ‏﴿۹﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৯ : ফির‘আওন, তাহার পূর্ববর্তীরা এবং উল্টাইয়া দেওয়া জনপদ পাপাচারে লিপ্ত ছিল।

সূরা আল হাককাহ

فَعَصَوۡا رَسُوۡلَ رَبِّهِمۡ فَاَخَذَهُمۡ اَخۡذَةً رَّابِيَةً‏﴿۱۰﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১০ : উহারা উহাদের প্রতিপালকের রাসূলকে অমান্য করিয়াছিল, ফলে তিনি উহাদেরকে শাস্তি দিলেন - কঠোর শাস্তি।

সূরা আল হাককাহ

اِنَّا لَمَّا طَغَا الۡمَآءُ حَمَلۡنٰكُمۡ فِى الۡجَارِيَةِ ۙ‏﴿۱۱﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১১ : যখন জলোচ্ছ্বাস হইয়াছিল তখন আমি তোমাদের - কে আরোহণ করাইয়াছিলাম নৌযানে,

সূরা আল হাককাহ

لِنَجۡعَلَهَا لَـكُمۡ تَذۡكِرَةً وَّتَعِيَهَاۤ اُذُنٌ وَّاعِيَةٌ‏﴿۱۲﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১২ : আমি ইহা করিয়াছিলাম তোমাদের শিক্ষার জন্য এবং এইজন্য যে, শ্রুতিধর কর্ণ ইহা সংরক্ষণ করে।

সূরা আল হাককাহ

فَاِذَا نُفِخَ فِى الصُّوۡرِ نَفۡخَةٌ وَّاحِدَةٌ ۙ‏﴿۱۳﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১৩ : যখন শিঙ্গায় ফুৎকার দেওয়া হইবে - একটি মাত্র ফুৎকার,

সূরা আল হাককাহ

وَحُمِلَتِ الۡاَرۡضُ وَ الۡجِبَالُ فَدُكَّتَا دَكَّةً وَّاحِدَةً ۙ‏﴿۱۴﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১৪ : পর্বতমালাসমেত পৃথিবী উৎক্ষিপ্ত হইবে এবং মাত্র এক ধাক্কায় উহারা চূর্ণ - বিচূর্ণ হইয়া যাইবে।

সূরা আল হাককাহ

فَيَوۡمَٮِٕذٍ وَّقَعَتِ الۡوَاقِعَةُ ۙ‏﴿۱۵﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১৫ : সেদিন সংঘটিত হইবে মহাপ্রলয়,

সূরা আল হাককাহ

وَانْشَقَّتِ السَّمَآءُ فَهِىَ يَوۡمَٮِٕذٍ وَّاهِيَةٌ ۙ‏‏﴿۱۶﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১৬ : এবং আকাশ বিদীর্ণ হইয়া যাইবে আর সেই দিন উহা বিক্ষিপ্ত হইয়া পড়িবে।

সূরা আল হাককাহ

وَّالۡمَلَكُ عَلٰٓى اَرۡجَآٮِٕهَا ‌ؕ وَيَحۡمِلُ عَرۡشَ رَبِّكَ فَوۡقَهُمۡ يَوۡمَٮِٕذٍ ثَمٰنِيَةٌ ؕ‏﴿۱۷﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১৭ : ফিরিশ্‌তাগণ আকাশের প্রান্তদেশে থাকিবে এবং সেই দিন আটজন ফিরিশ্‌তা তোমার প্রতিপালকের আরশকে ধারণ করিবে তাহাদের ঊর্ধ্বে।

সূরা আল হাককাহ

يَوۡمَٮِٕذٍ تُعۡرَضُوۡنَ لَا تَخۡفٰى مِنۡكُمۡ خَافِيَةٌ‏﴿۱۸﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১৮ : সেই দিন উপস্থিত করা হইবে তোমাদেরকে এবং তোমাদের কিছুই গোপন থাকিবে না।

সূরা আল হাককাহ

فَاَمَّا مَنۡ اُوۡتِىَ كِتٰبَهٗ بِيَمِيۡنِهٖۙ فَيَقُوۡلُ هَآؤُمُ اقۡرَءُوۡا كِتٰبِيَهۡ‌ۚ‏﴿۱۹﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-১৯ : তখন যাহাকে তাহার ‘আমলনামা তাহার দক্ষিণ হস্তে দেওয়া হইবে, সে বলিবে, ‘লও, আমার ‘আমলনামা, পড়িয়া দেখ ;

সূরা আল হাককাহ

اِنِّىۡ ظَنَنۡتُ اَنِّىۡ مُلٰقٍ حِسَابِيَهۡ‌ۚ‏﴿۲۰﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২০ : ‘নিশ্চয়ই আমি জানিতাম যে, আমাকে আমার হিসাবের সম্মুখীন হইতে হইবে।’

সূরা আল হাককাহ

فَهُوَ فِىۡ عِيۡشَةٍ رَّاضِيَةٍۙ‏﴿۲۱﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২১ : সুতরাং সে যাপন করিবে সন্তোষজনক জীবন;

সূরা আল হাককাহ

فِىۡ جَنَّةٍ عَالِيَةٍۙ‏﴿۲۲﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২২ : সুউচ্চ জান্নাতে

সূরা আল হাককাহ

قُطُوۡفُهَا دَانِيَةٌ‏﴿۲۳﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২৩ : যাহার ফলরাশি অবনমিত থাকিবে নাগালের মধ্যে।

সূরা আল হাককাহ

كُلُوۡا وَاشۡرَبُوۡا هَنِيۡٓـــًٔا ۢ بِمَاۤ اَسۡلَفۡتُمۡ فِى الۡاَيَّامِ الۡخَـالِيَةِ‏﴿۲۴﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২৪ : তাহাদেরকে বলা হইবে, ‘পানাহার কর তৃপ্তির সঙ্গে, তোমরা অতীত দিনে যাহা করিয়াছিলে তাহার বিনিময়ে।’

সূরা আল হাককাহ

وَاَمَّا مَنۡ اُوۡتِىَ كِتٰبَهٗ بِشِمَالِهٖ  ۙ فَيَقُوۡلُ يٰلَيۡتَنِىۡ لَمۡ اُوۡتَ كِتٰبِيَهۡ‌ۚ‏﴿۲۵﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২৫ : কিন্তু যাহার ‘আমলনামা তাহার বাম হস্তে দেওয়া হইবে, সে বলিবে, ‘হায়! আমাকে যদি দেওয়াই না হইত আমার ‘আমলনামা,

সূরা আল হাককাহ

وَلَمۡ اَدۡرِ مَا حِسَابِيَهۡ‌ۚ‏﴿۲۶﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২৬ : ‘এবং আমি যদি না জানিতাম আমার হিসাব !

সূরা আল হাককাহ

يٰلَيۡتَهَا كَانَتِ الۡقَاضِيَةَ‌ ۚ‏﴿۲۷﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২৭ : ‘হায়! আমার মৃত্যুই যদি আমার শেষ হইত।

সূরা আল হাককাহ

مَاۤ اَغۡنٰى عَنِّىۡ مَالِيَهۡۚ‏﴿۲۸﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২৮ : ‘আমার ধন - সম্পদ আমার কোন কাজেই আসিল না।

সূরা আল হাককাহ

هَلَكَ عَنِّىۡ سُلۡطٰنِيَهۡ‌ۚ‏﴿۲۹﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-২৯ : ‘আমার ক্ষমতাও বিনষ্ট হইয়াছে।’

সূরা আল হাককাহ

خُذُوۡهُ فَغُلُّوۡهُ ۙ‏﴿۳۰﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩০ : ফিরিশ্‌তাদেরকে বলা হইবে, ‘ধর উহাকে, উহার গলদেশে বেড়ি পরাইয়া দাও।

সূরা আল হাককাহ

ثُمَّ الۡجَحِيۡمَ صَلُّوۡهُ ۙ‏﴿۳۱﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩১ : ‘অতঃপর উহাকে নিক্ষেপ কর জাহান্নামে।

সূরা আল হাককাহ

ثُمَّ فِىۡ سِلۡسِلَةٍ ذَرۡعُهَا سَبۡعُوۡنَ ذِرَاعًا فَاسۡلُكُوۡهُ ؕ‏﴿۳۲﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩২ : ‘পুনরায় তাহাকে শৃঙ্খলিত কর সত্তর হস্ত দীর্ঘ এক শৃঙ্খলে’,

সূরা আল হাককাহ

اِنَّهٗ كَانَ لَا يُؤۡمِنُ بِاللّٰهِ الۡعَظِيۡمِۙ‏﴿۳۳﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩৩ : সে তো মহান আল্লাহ্‌র প্রতি বিশ্বাসী ছিল না।

সূরা আল হাককাহ

وَلَا يَحُضُّ عَلٰى طَعَامِ الۡمِسۡكِيۡنِؕ‏﴿۳۴﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩৪ : এবং অভাবগ্রস্তকে অন্নদানে উৎসাহিত করিত না,

সূরা আল হাককাহ

فَلَيۡسَ لَـهُ الۡيَوۡمَ هٰهُنَا حَمِيۡمٌۙ‏﴿۳۵﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩৫ : অতএব এই দিন সেখানে তাহার কোন সুহৃদ থাকিবে না,

সূরা আল হাককাহ

وَّلَا طَعَامٌ اِلَّا مِنۡ غِسۡلِيۡنٍۙ‏﴿۳۶﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩৬ : এবং কোন খাদ্য থাকিবে না ক্ষতনিঃসৃত পুঁজ ব্যতীত,

সূরা আল হাককাহ

لَّا يَاۡكُلُهٗۤ اِلَّا الۡخٰطِئُوْنَ‏﴿۳۷﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩৭ : যাহা অপরাধী ব্যতীত কেহ খাইবে না।

সূরা আল হাককাহ

فَلَاۤ اُقۡسِمُ بِمَا تُبۡصِرُوۡنَۙ‏﴿۳۸﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩৮ : আমি কসম করিতেছি উহার, যাহা তোমরা দেখিতে পাও,

সূরা আল হাককাহ

وَمَا لَا تُبۡصِرُوۡنَۙ‏﴿۳۹﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৩৯ : এবং যাহা তোমরা দেখিতে পাও না ;

সূরা আল হাককাহ

اِنَّهٗ لَقَوۡلُ رَسُوۡلٍ كَرِيۡمٍۚ ۙ‏﴿۴۰﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪০ : নিশ্চয়ই এই কুরআন এক সম্মানিত রাসূলের বহনকৃত বার্তা।

সূরা আল হাককাহ

وَّمَا هُوَ بِقَوۡلِ شَاعِرٍ‌ؕ قَلِيۡلًا مَّا تُؤۡمِنُوۡنَۙ‏﴿۴۱﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪১ : ইহা কোন কবির রচনা নয়; তোমরা অল্পই বিশ্বাস কর,

সূরা আল হাককাহ

وَلَا بِقَوۡلِ كَاهِنٍ‌ؕ قَلِيۡلًا مَّا تَذَكَّرُوۡنَؕ ‏﴿۴۲﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪২ : ইহা কোন গণকের কথাও নয়, তোমরা অল্পই অনুধাবন কর।

সূরা আল হাককাহ

تَنۡزِيۡلٌ مِّنۡ رَّبِّ الۡعٰلَمِيۡنَ‏﴿۴۳﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪৩ : ইহা জগতসমূহের প্রতিপালকের নিকট হইতে অবতীর্ণ।

সূরা আল হাককাহ

وَلَوۡ تَقَوَّلَ عَلَيۡنَا بَعۡضَ الۡاَقَاوِيۡلِۙ‏﴿۴۴﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪৪ : সে যদি আমার নামে কোন কথা রচনা করিয়া চালাইতে চেষ্টা করিত,

সূরা আল হাককাহ

لَاَخَذۡنَا مِنۡهُ بِالۡيَمِيۡنِۙ‏﴿۴۵﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪৫ : আমি অবশ্যই তাহার দক্ষিণ হস্ত ধরিয়া ফেলিতাম,

সূরা আল হাককাহ

ثُمَّ لَقَطَعۡنَا مِنۡهُ الۡوَتِيۡنَ  ۖ‏﴿۴۶﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪৬ : এবং কাটিয়া দিতাম তাহার জীবন - ধমনী,

সূরা আল হাককাহ

فَمَا مِنۡكُمۡ مِّنۡ اَحَدٍ عَنۡهُ حَاجِزِيۡنَ‏﴿۴۷﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪৭ : অতঃপর তোমাদের মধ্যে এমন কেহই নাই, যে তাহাকে রক্ষা করিতে পারে।

সূরা আল হাককাহ

وَاِنَّهٗ لَتَذۡكِرَةٌ لِّلۡمُتَّقِيۡنَ‏﴿۴۸﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪৮ : এই কুরআন মুত্তাকীদের জন্য অবশ্যই এক উপদেশ।

সূরা আল হাককাহ

وَاِنَّا لَنَعۡلَمُ اَنَّ مِنۡكُمۡ مُّكَذِّبِيۡنَ‏﴿۴۹﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৪৯ : আমি অবশ্যই জানি যে, তোমাদের মধ্যে মিথ্যা আরোপকারী রহিয়াছে।

সূরা আল হাককাহ

وَاِنَّهٗ لَحَسۡرَةٌ عَلَى الۡكٰفِرِيۡنَ‏﴿۵۰﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৫০ : এবং এই কুরআন নিশ্চয়ই কাফিরদের অনুশোচনার কারণ হইবে,

সূরা আল হাককাহ

وَاِنَّهٗ لَحَـقُّ الۡيَقِيۡنِ‏﴿۵۱﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৫১ : অবশ্যই ইহা নিশ্চিত সত্য।

সূরা আল হাককাহ

فَسَبِّحۡ بِاسۡمِ رَبِّكَ الۡعَظِيۡمِ‏﴿۵۲﴾

সূরা আল হাককাহ

৬৯-৫২ : অতএব তুমি মহান প্রতিপালকের নামের পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর।